ব্যবসায় বাড়ান sManager এসএমএস মার্কেটিং-এর মাধ্যমে

 

বর্তমান সময়ে ব্যবসায় বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম ডিজিটাল প্রযুক্তি ও স্মার্ট মার্কেটিং কলা-কৌশল। চলুন জেনে নেয়া যাক কীভাবে ব্যবসায়ের বিভিন্ন বাধা মোকাবেলা ও ব্যবসায় বৃদ্ধিতে sManager এসএমএস মার্কেটিং সহায়তা করতে পারে।

sManager এসএমএস মার্কেটিং মাধ্যমে ব্যবসায়ে মুনাফা অর্জনের ৫টি উপায়:

১। বিজ্ঞাপন

নতুন প্রোডাক্ট ও সার্ভিস নিয়ে আসার পরে সেটির বিজ্ঞাপন করা খুব প্রয়োজন। এসএমএস মার্কেটিং এই ক্ষেত্রে সফল ভূমিকা রাখতে পারে। নিয়মিত এসএমএস এর মাধ্যমে প্রচার প্রচারণা কাস্টমারদের কাছে প্রোডাক্টের দৃশ্যমানতা বৃদ্ধি করে।ফলে সেল বেড়ে যায়।

২। লিমিটেড টাইম অফার

কাস্টমার আপনার ওয়েবসাইট খুঁজে অফার পাবার আগেই তাদের এসএমএস এর মাধ্যমে স্পেশাল অফার সম্পর্কে জানিয়ে দেবার মাধ্যমে উপযুক্ত কাস্টমারদের ই কমার্স সাইটে নিয়ে এসে তাদের কাছে সেল করা যায়। কাস্টমার আপনার অফারে আগ্রহ প্রকাশ করেই আসছে মানে তাদের কেনাকাটার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি।

৩। বিজনেসের পরিচিতি

ইন্টারনেটে লক্ষ সাইটের মধ্যে আপনাকে খুঁজে পাওয়া খুব কষ্টকর। একটি বিজনেস তাদের অনলাইন দৃশ্যমানতা বাড়াতে SEO  এর জন্য বড় অংকের খরচ করে সবার সার্চ ইঞ্জিনে সবার প্রথমে নিজেকে নিয়ে আসে। কিন্তু এসএমএস মার্কেটিং দ্বারা সামান্য খরচে কাস্টমারকে আপনার সাইটে নিয়ে আসা সম্ভব। আপনি সরাসরি কাস্টমারের ফোনের সামনের স্ক্রিনে  সামনে চলে আসতে পারেন।

৪। কাস্টমার ফলোআপ

কাস্টমারদের একবার বলে কেনাকাটা করানো যায় না। তাদের সাথে নিয়মিত ভাবে যুক্ত থাকার মাধ্যমে সঠিক মুহূর্তের অপেক্ষা করতে হয়। কাস্টমার প্রয়োজন বোধ করার সময়ে আপনাকে মনে করতে পারলেই তারা আপনার থেকে কেনাকাটা করবে। এই ক্ষেত্রে এসএমএস ভীষণ রকম সহায়ক মাধ্যম।

৫। স্পেশাল মুহূর্তে উইশ করতে

প্রিয় মুহূর্তে উইশ পেলে সবাই আনন্দিত হয়। এসএমএস দ্বারা একটি ব্র্যান্ড কাউকে উইশ করলে কাস্টমার খুশি হয়। আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে তার ইতিবাচক ধারণা তৈরি হয়। জন্মদিন, বিবাহ বার্ষিকী, বিশেষ উপলক্ষে তাদের উইশ করতে এসএমএস উপযুক্ত।

sManager এসএমএস  মার্কেটিং এর ৩ টি কার্যকরী টিপস:

১। সাইকো গ্রাফিক  টার্গেটিং

কাস্টমার কিছু নির্দিষ্ট সময়ে বেশি কেনাকাটা করে। বিশেষ উপলক্ষ ও সপ্তাহের শেষে তাদের কেনাকাটার পরিমাণ বেশি হয়। এছাড়া sManager অ্যাপ-এর বিক্রয় খাতা বা হিসাব খাতা থেকে আপনি আপনার কাস্টমারদের ট্র্যাক করে খুব সহজেই জানতে পারবেন যে কোন সময়ে তারা কেনা-কাটা করে। যে সময় তারা সেরা অফার খোঁজ করে আপনি তাদের সেই সময়গুলোতে এসএমএস মার্কেটিং করে কেনাকাটায় উৎসাহী করে তুলতে পারেন।

২। ডেমোগ্রাফিক টার্গেটিং

কাদের কি তথ্য দিলে তারা গ্রহণ করবে সেটি মার্কেটিং এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ধরুন, ৩০ ঊর্ধ্ব মেয়েদের যদি তারুণ্য ধরে রাখতে ক্রিম এর অ্যাড দেন তবে তারা সেটি গ্রহণ করবে। এসএমএস মার্কেটিং এ এই ক্যাটেগরি ট্যাগ করে মার্কেটিং করা সম্ভব।

৩। লজিকাল টার্গেটিং

কিছু কাস্টমার আর্লি এডাপ্টার কিছু লেট এডাপ্টার হয়। আর্লি এডাপ্টার শ্রেণীর কাস্টমার গ্রুপ সবার প্রথমে একটি প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে পছন্দ করে। আপনার কাছে কাস্টমারদের তথ্য থাকলে তাদের টার্গেট করে এসএমএস করলে ভালো ফলাফল পাবেন।

পরিশেষে বলা যায়, ডিজিটাল যুগের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে হলে আপনাকে প্রযুক্তির সাথে সম্পৃক্ত হতেই হবে। ক্ষুদ্র-মাঝারি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের ব্যবসায় পরিচালনায় কমপ্লিট বিজনেস সল্যুশন দিচ্ছে sManager বিজনেস সল্যুশন মোবাইল অ্যাপ। এই অ্যাপ-এর ‘মার্কেটিং ও প্রোমো’ ফিচারের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই বাল্ক এসএমএস স্বল্প মূল্যে আপনার কাস্টমারদের পাঠাতে পারবেন সহজেই।

বিস্তারিত জানতে কল করুন 16516 নাম্বার-এ।

চোখ রাখুন আমাদের ফেসবুক পেজ-এ এবং (https://bit.ly/sManager_Community)

ভিজিট করুন: http://bit.ly/sManagerApp

Leave a comment